সম্প্রতি, eSIM গুলি মোবাইল প্রযুক্তির পরবর্তী ধাপ হিসাবে তরঙ্গ তৈরি করছে৷ এটি কী, এবং আমরা কীভাবে এটি বাংলাদেশে ব্যবহার করতে পারি? বাংলাদেশে eSIM সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার সেগুলি নীচে দেওয়া হল৷
eSIM কি?
এমবেডেড-সিম, বা eSIM হল একটি সিম কার্ড যা ম্যানুয়াল সন্নিবেশের প্রয়োজন ছাড়াই একটি মোবাইল ফোনে বৈদ্যুতিনভাবে প্রোগ্রাম করা যেতে পারে৷ এটি একটি নিয়মিত সিমের মতো কাজ করে তবে একটি ফিজিক্যাল কার্ডের প্রয়োজন হয় না এবং শুধুমাত্র পূর্বের সাথে ডিভাইসগুলিতে কাজ করে৷ ইনস্টল করা eSIM সমর্থন।
আপনি কি বাংলাদেশে eSIM ব্যবহার করতে পারেন?
গ্রামীণফোন ১ মার্চ ২০২২ তারিখে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসিম পরিষেবা চালু করেছে। আপনি আন্তর্জাতিক অপারেটরগুলি ব্যবহার করে বাংলাদেশেও ইসিম ব্যবহার করতে পারেন৷ ইন্টারনেটে ডেটা প্যাকেজ এবং প্ল্যান উপলব্ধ রয়েছে যা বাংলাদেশিদের eSIM কার্যকারিতা অ্যাক্সেস করার অনুমতি দেবে৷
আমি যদি eSIM ব্যবহার করি, তাহলে কি আমাকে একটি নতুন মোবাইল নম্বর দেওয়া হবে?
এটি কেবলমাত্র আপনি যে অপারেটর ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন তার উপর নির্ভর করে৷ কিছু আন্তর্জাতিক অপারেটর eSIM এর সাথে ব্যবহার করার জন্য একটি নতুন ফোন নম্বর বরাদ্দ করবে, কিন্তু কিছু করবে না৷
আমি কি eSIM ব্যবহার করে কল করতে পারি?
আপনি যদি বাংলাদেশে eSIM ব্যবহার করার জন্য একটি আন্তর্জাতিক অপারেটর ব্যবহার করেন, আপনি শুধুমাত্র মোবাইল ডেটা ব্যবহার করতে পারবেন।
eSIM পরিষেবা কি ব্যয়বহুল?
যেহেতু eSIM আন্তর্জাতিক রোমিং পরিষেবাগুলি ব্যবহার করে, যেটি যেকোনো বাংলাদেশি অপারেটরের মাধ্যমে হতে পারে, মোবাইল ডেটার জন্য খরচ বেশ ব্যয়বহুল হবে৷ চার্জটি বাংলাদেশী অপারেটর এবং সেইসাথে ইসিম সমর্থন প্রদানকারী আন্তর্জাতিক অপারেটর উভয়ের কাছ থেকে নেওয়া হয়, তাই অতিরিক্ত খরচ৷
আমার ফোন কি eSIM চালাতে পারে?
বর্তমানে খুব কম ডিভাইসেই eSIM সমর্থন আছে এবং eSIM কাজ করার জন্য সেগুলিকে ক্যারিয়ার-সক্ষম করতে হবে। Apple ডিভাইস যেমন iPhone XR, iPhone 11 Pro, iPhone 12 এবং 13-এ বিল্ট-ইন eSIM সমর্থন রয়েছে৷ Samsung Galaxy S20, S21, Note 20 এবং Galaxy Fold এর সংস্করণগুলি, সেইসাথে Google Pixel 3, 3a, 4, 4a, 5 , 5a এবং 6 Pro এছাড়াও eSIM সমর্থন করে।