• June 26, 2025

Chalachchitra

Explore the magic of Bengali cinema and culture

যুদ্ব ও যুদ্ধাস্ত্রের পাঁচ কাহন

শ্যামল চক্রবর্ত্তী( সবুজ)

রঙের সম্পর্কে কিছু নেতিবাচক ধারণাও কাজ করে মানুষের মনে। মনের শূন্যতার সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়া উষ্ণ রং গুলোকে বিবর্ণ করে দিতে পারে।তবে গবেষণায় দেখা গেছে, মনকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা রঙের আছে ঠিকই, খুব কম ।

আর যেটা বলছিলাম ,১৬৬৬ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন আবিষ্কার করেন । পরিপূর্ণ সাদা আলো একটি স্বচ্ছ প্রিজমের মধ্য দিয়ে যায় তখন এর ভেতরে থাকা প্রতিটি রং আলাদাভাবে দৃশ্যমান হয়। নিউটন এও আবিষ্কার করেন যে, প্রতিটি রঙএকটি নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যেরহয়ে থাকে ।যাকে এর চেয়ে বেশি ভাগ করা যায় না।গবেষণার আর একাধিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো মিশিয়ে কোনো নির্দিষ্ট একটি রঙ তৈরি করা সম্ভব। যেমন- লাল আলোকে হলুদ আলোর সঙ্গে মেশানো হলে পাওয়া যায় কমলা রঙ ইত্যাদি ইত্যাদি ।

কেন এমন হয় মাথায় প্রশ্ন জাগে ?যদি লাল গোলাপ হঠাৎ করে কালো হয়ে যায়? যদি গাছের সবুজ পাতা কালো দেখায় ? শুভ্রতার প্রতীক সাদা রং যদি হয়ে যায় লাল? তাহলে কেমন লাগবে একটু ভাবুন তো? কি হবে ভালোবাসার গোলাপের (?) আর কি-ই বা হবে শুভ্রতার? কি (?) মাথা গুলিয়ে যাচ্ছে তাই না? আসলে পৃথিবীতে যদি এমন কিছু হয় তাহলে সেদিন আসলেই লন্ড-ভন্ড হয়ে যাবে সব কিছু। নিশ্চহ্ন হয়ে যাবে পৃথিবীর সব সৌন্দর্য্য! লাল গোলাপ হারাবে তার সকল আবেদন, গাছের পাতার বিমুগ্ধতা খুঁজতে গিয়ে বিফল হবে মানুষ! ভাবতেই অবাক লাগে যে, একটু বর্ণ বা রঙের পরিবর্তনের জন্য হয়ে যেতে পারে অনেক কিছু, ঘটে যেতে পারে অনেক ভয়াবহ কিছু। আর সেজন্য সঠিক বস্তুর সঠিক রঙ হওয়াটা তাই বাঞ্চনীয়। আর সব থেকে আশ্চার্যজনক

আমাদের চোখের যে রেটিনা আছে, সেটা মিলিয়ন মিলিয়ন আলোক সংবেদী কোষ দ্বারা আবৃত। এর কিছু কোষ হচ্ছে রড কোষ, আবার কিছু কোষ হচ্ছে ‘কোণ কোষ’। এই আলোক সংবেদী স্নায়ুমুখগুলো আমাদের মস্তিস্কে স্নায়ু উদ্দীপনার সৃষ্টি করে এবং অপটিক নার্ভের (দর্শন স্নায়ু) মাধ্যমে মস্তিষ্কের কর্টেক্সে পাঠায়। এভাবেই আসলে আমাদের মাঝে রঙের অনুভূতি সৃষ্টি হয়।”এই অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ কতইনা কিছু করে ।

মৌলিক রঙ বলতে আমরা সবাই বুঝি- ‘লাল, সবুজ এবং নীল (RGB)’ রং-কে। মৌলিক রঙ তিনটির যে কোনো দু’টির সংমিশ্রণেই সেকেন্ডারি রঙের সৃষ্টি যৌগিক রঙ ও বলে। শতাব্দী কিছু সময় ব্লু পিরিয়ড কোন শতাব্দীর কোন সময় রোজ পিরিয়ড হিসেবে বিখ্যাত ।

মানুষের দেহকেও কাজে লাগায় ।রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে কথা বলছি।একজন পতিতার বা একজন মডেল দেশের প্রতি দেশাত্মবোধ এবং আত্মত্যাগের বিরল কাহিনী ফুটে উঠেছে। সম্প্রীতি ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ এক মডেলের কাহিনী।রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে তোলপাড় সারা বিশ্ব। যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে।

লিলি সামার্স নামের সেই প্রাপ্তবয়স্ক মডেল, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে চলা যুদ্ধ নিয়ে বেশ ‘চিন্তিত’। এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ।

যুদ্ধের বিরোধিতা করে রাশিয়ান সেনাদের উদ্দেশে চমকপ্রদ প্রস্তাব দিয়েছেন। নেটমাধ্যমে ভাইরাল লিলি সামার্স নামের এক প্রাপ্তবয়স্ক মডেল।

রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে তোলপাড় সারা বিশ্ব। যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। যুদ্ধের বিরোধিতা করে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ যেমন পথে নেমেছেন, তেমন নেটমাধ্যমেও সোচ্চার হয়েছেন। এরই মধ্যে রাশিয়ান সেনাদের উদ্দেশে চমকপ্রদ প্রস্তাব দিয়ে নেটমাধ্যমে ভাইরাল এক মডেল।

লিলি সামার্স নামে ব্রিটিশ প্রাপ্তবয়স্ক মডেল ।রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে চলা যুদ্ধ নিয়ে বেশ ‘চিন্তিত’। এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি যুদ্ধ নিয়ে বিভিন্ন টুইট করছেন এবং তাঁর টুইটগুলি থেকে স্পষ্ট যে তিনি ইউক্রেনকে সমর্থন করছেন। শুধু তাই নয়, রাশিয়ান সেনাদের থামানোর জন্য লিলি সামার্সের প্রস্তাব, সেনারা যদি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের নির্দেশ অমান্য করেন, তা হলে যাঁরা অস্ত্র তুলবেন না, তাঁদের সঙ্গে তিনি যৌনতায় মত্ত হবেন।

এখানেই শেষ নয়, সম্প্রীতি লিলি সামার্স টুইটে ইউক্রেন সেনাদের জন্যও বিশেষ প্রস্থাব চালু করেছেন। ‘ব্যাড কিটি’ নামের টুইটার অ্যাকাউন্টে তিনি লিখেছেন, প্রত্যেক রাশিয়ানের মৃত্যুর বিনিময়ে তিনি একটি করে নগ্ন ছবি দেবেন। শুধু তাই নয়, রাশিয়ার প্রতিটি ট্যাঙ্ক ধ্বংস হলে তিনি একটি করে নগ্ন ভিডিয়ো দেবেন আর রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করলে তিনি সেই সেনার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক তৈরি করবেন। তিনি এ বিষয়ে সোচ্চার হলেও তাঁর প্রতিশ্রুতির কতটা বাস্তবে প্রতিফলন ঘটেছে তা অবশ্য জানা যায়নি। একটি পত্রিকা সূত্রে খবর।

শত শত বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রতিটি যুদ্ধে ধর্ষণ কি শক্ত হাতিয়ার হিসেবে দখলকারীদের মনের খিদে মিটিয়েছে। যুদ্ধকালে যৌন সহিংসতা বলতে যা বুঝানো হয় সশস্ত্র সংঘাত অথবা সামরিক দখলদাররা যোদ্ধাদের মাধ্যমে সংঘটিত ধর্ষণ এবং যৌন সহিংসতাকে বুঝানো হয়। যুগ যুগ ধরে যুদ্ধের বিরাট অংশ হিসেবে গণধর্ষণ, যৌনদাসত্ব কিংবা জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা বিশেষ যুদ্ধাস্ত্র। ভূখণ্ডের নারীদের ওপর বীভৎস ভয়ঙ্কর ইতিহাসের জন্ম দিয়ে আসছে মহাকাল। ছবিটাকে কেমন কাজে লাগালো

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *